একজন বাংলাদেশী নাগরিক হিসেবে জন্ম নিবন্ধন সনদ খুবই দরকারি একটি বিষয় । কিন্তু এই জন্ম নিবন্ধন করে গিয়ে আমরা কত না হয়রানির শিকার হই। কিন্তু এখন সময় বদলে গেছে, আপনি চাইলে ঘরে বসে খুব সহজে আপনার জন্ম নিবন্ধন অনলাইনে করতে পারেন। আর কথা না বাড়িয়ে সরাসরি আবেদন প্রক্রিয়ায় চলে যাই।
অনলাইনে আবেদন করার প্রক্রিয়া ঃ
অনলাইনে জন্ম নিবন্ধনের আবেদন করতে হলে আপনাকে এই লিংকে গিয়ে অনলাইনে ফরম পূরণ করতে হবে। আপনার এলাকা কোন জোন এবং কোন ওয়ার্ডের অন্তর্ভুক্ত আছে তা জানতে এই লিংক থেকে পিডিএফ ফাইলটি ডাউনলোড করে দেখে নিতে পারেন।
বিভাগ, জেলা ইত্যাদি ধাপ পার হয়ে আপনি ওয়ার্ড পর্যন্ত নির্বাচন করার পর আপনার স্ক্রিনে একটি অনলাইন ফরম আসবে। অনলাইন জন্ম নিবন্ধনের আবেদন ফরম যা প্রথমে বাংলায় (ইউনিকোড) এবং পরবর্তীতে ইংরেজিতে পূরণের পর আপনাকে প্রয়োজনীয় সম্পাদনা করে সংরক্ষণ (Save) বাটনে ক্লিক করতে হবে। সংরক্ষণ বাটনে ক্লিক করার সাথে সাথে আপনার আবেদন পত্রটি সংশ্লিষ্ট নিবন্ধক কার্যালয়ে সরাসরি স্থানান্তরিত হয়ে যাবে, আবেদনকারীর আর কোনো সংশোধনের আর কোন সুযোগ থাকবে না।পরবর্তী ধাপে, প্রিন্ট বাটনে ক্লিক করলে আপনার আবেদন পত্রের মুদ্রিত কপি পাওয়া যাবে। সনদের জন্য ১৫ দিনের মধ্যে উক্ত আবেদনপত্রের মুদ্রিত কপি ও প্রযোজ্য ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় প্রমাণপত্রের সত্যায়িত কপিসহ নিবন্ধক অফিসে যোগাযোগ করতে হবে।
জন্ম নিবন্ধন ফি কত?
কোন শিশুর জন্মের ৪৫ দিনের মধ্যে তার জন্ম নিবন্ধন করা বাধ্যতামূলক। শিশু জন্মের ২ বছরের মধ্যে জন্ম নিবন্ধন না করালে বাবা-মায়ের জন্য জরিমানার বিধান আছে। ২০০৮ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে কোনরকম ফি ছাড়া জন্ম নিবন্ধন করার সুযোগ দেয়া হয়। এ সময়ও বাড়ানো হয়েছিল ২০১০ সালের জুন পর্যন্ত। এ সময়ের মধ্যে দেশের অধিকাংশ লোক জন্ম নিবন্ধনের আওতায় এসেছে। কিন্তু জুনের পর জন্মনিবন্ধনের জন্য বাংলাদেশ সরকার একটি ফি ধার্য করেছে। তবে ২ বছর পর্যন্ত শিশুদের জন্মনিবন্ধন যেকোন সময় বিনা ফিতে করানো যাবে। কিন্তু যদি ২ বছরের বেশি সময় অতিক্রম হয় তাহলে এই ধার্যকৃত ফি আপনাকে দিতে হবে।
৪। কম্পিউটার টিপস ও টিক্স
অনলাইনে আবেদন করার প্রক্রিয়া ঃ
অনলাইনে জন্ম নিবন্ধনের আবেদন করতে হলে আপনাকে এই লিংকে গিয়ে অনলাইনে ফরম পূরণ করতে হবে। আপনার এলাকা কোন জোন এবং কোন ওয়ার্ডের অন্তর্ভুক্ত আছে তা জানতে এই লিংক থেকে পিডিএফ ফাইলটি ডাউনলোড করে দেখে নিতে পারেন।
বিভাগ, জেলা ইত্যাদি ধাপ পার হয়ে আপনি ওয়ার্ড পর্যন্ত নির্বাচন করার পর আপনার স্ক্রিনে একটি অনলাইন ফরম আসবে। অনলাইন জন্ম নিবন্ধনের আবেদন ফরম যা প্রথমে বাংলায় (ইউনিকোড) এবং পরবর্তীতে ইংরেজিতে পূরণের পর আপনাকে প্রয়োজনীয় সম্পাদনা করে সংরক্ষণ (Save) বাটনে ক্লিক করতে হবে। সংরক্ষণ বাটনে ক্লিক করার সাথে সাথে আপনার আবেদন পত্রটি সংশ্লিষ্ট নিবন্ধক কার্যালয়ে সরাসরি স্থানান্তরিত হয়ে যাবে, আবেদনকারীর আর কোনো সংশোধনের আর কোন সুযোগ থাকবে না।পরবর্তী ধাপে, প্রিন্ট বাটনে ক্লিক করলে আপনার আবেদন পত্রের মুদ্রিত কপি পাওয়া যাবে। সনদের জন্য ১৫ দিনের মধ্যে উক্ত আবেদনপত্রের মুদ্রিত কপি ও প্রযোজ্য ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় প্রমাণপত্রের সত্যায়িত কপিসহ নিবন্ধক অফিসে যোগাযোগ করতে হবে।
জন্ম নিবন্ধন ফি কত?
কোন শিশুর জন্মের ৪৫ দিনের মধ্যে তার জন্ম নিবন্ধন করা বাধ্যতামূলক। শিশু জন্মের ২ বছরের মধ্যে জন্ম নিবন্ধন না করালে বাবা-মায়ের জন্য জরিমানার বিধান আছে। ২০০৮ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে কোনরকম ফি ছাড়া জন্ম নিবন্ধন করার সুযোগ দেয়া হয়। এ সময়ও বাড়ানো হয়েছিল ২০১০ সালের জুন পর্যন্ত। এ সময়ের মধ্যে দেশের অধিকাংশ লোক জন্ম নিবন্ধনের আওতায় এসেছে। কিন্তু জুনের পর জন্মনিবন্ধনের জন্য বাংলাদেশ সরকার একটি ফি ধার্য করেছে। তবে ২ বছর পর্যন্ত শিশুদের জন্মনিবন্ধন যেকোন সময় বিনা ফিতে করানো যাবে। কিন্তু যদি ২ বছরের বেশি সময় অতিক্রম হয় তাহলে এই ধার্যকৃত ফি আপনাকে দিতে হবে।
পোষ্টটি ভালো লাগলে অবশ্যই শেয়ার করবেন।
আরো দেখুনঃ
৩। মটর সাইকেল এর জন্য ড্রাইভিং লাইসেন্স করুন খুব সহজে।৪। কম্পিউটার টিপস ও টিক্স
0 মন্তব্যসমূহ
No Spam Link is Allowed